অভিযোগে বলা হয়েছে, দুর্নীতির অভিযোগে আলোচিত স্বাস্থ্য খাতের ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠুর ব্যবসায়িক সহযোগী ছিলেন ইকবাল মাহমুদের ভাই সাদিক মাহমুদ বকুল। তারা পরস্পরের যোগসাজসে স্বাস্থ্য খাতে নানা অনিয়ম-দুর্নীতি করলেও, ইকবাল মাহমুদের প্রভাবের কারণে ঠিকাদার মিঠু ও তার ভাই দীর্ঘদিন ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিলেন।

এছাড়া অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদার মিঠুর কাছ থেকে গুলশানের অভিজাত এলাকায় দুটি ফ্ল্যাট গ্রহণ করেছিলেন ইকবাল মাহমুদ। তার বিরুদ্ধে অর্থপাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগও খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।

পাশাপাশি তার ভাই সাদিক মাহমুদ বকুলের সম্পদের উৎসও অনুসন্ধান করা হবে। চলতি বছরের ১১ সেপ্টেম্বর গ্রেফতারের পর মিঠুর রিমান্ডে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির তথ্য পায় দুদক।