রাজধানীর বিয়াম ল্যাবরেটরিতে সোমবার সকালে এই শুনানি শুরু হয়। বিইআরসি চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ উদ্বোধনী বক্তব্যে বলেন, “গণশুনানি হলো যুক্তি ও তথ্যের জায়গা। প্রস্তাবকারীদের দায়িত্ব প্রমাণ করা যে দাম বাড়ানো যৌক্তিক।”
পেট্রোবাংলা ও গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো জানিয়েছে, সার উৎপাদনের জন্য গ্যাসের বাড়তি দাম অপরিহার্য, কারণ এলএনজি আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে। তাদের প্রস্তাবে প্রতি ঘনমিটার গ্যাসের দাম ১৬ টাকা থেকে একলাফে ৪০ টাকা করার কথা বলা হয়েছে।
বিইআরসি জানায়, এটি প্রথমবার যে শুধুমাত্র সার শ্রেণিকে আলাদা করে দাম বাড়ানোর প্রস্তাব এসেছে। এর আগে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে সব শ্রেণিকেই একত্রে ধরা হতো।
সূত্র জানায়, ২০১৯ সালে সার কারখানার গ্যাসের দাম ছিল মাত্র ৪ টাকা ৪৫ পয়সা। পরবর্তীতে কয়েক দফায় বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমান দাম দাঁড়িয়েছে ১৬ টাকা। কিন্তু বিসিআইসি (বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন) এখনো বাড়তি দাম পরিশোধে অনীহা দেখাচ্ছে।