বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়। এরপর প্রিজাইডিং অফিসাররা সব ব্যালট বাক্স কেন্দ্রীয় স্থানে নিয়ে যান।
নির্বাচন কমিশনার মোস্তফা কামাল আকন্দ বলেন, “প্রথমে ১০০টি করে ব্যালটের বান্ডেল তৈরি করা হবে, এরপর ওএমআর মেশিনে স্ক্যান করে তিন ধাপে চূড়ান্ত ফল প্রস্তুত হবে।”
ভোটগণনা চলবে রাত ভর, প্রায় ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা লাগতে পারে ২৮৩ টি পদের ফল তৈরিতে।
সকাল সোয়া ৭টায় নির্বাচনী সরঞ্জাম বিতরণ শুরু হয়েছিল এবং ৯টি ভবনে স্থাপিত ১৭টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ চলে। ৩০৫ জন প্রার্থী ২৩ টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ভোটারের ৩৯ শতাংশ নারী, বাকি ৬১ শতাংশ পুরুষ।
ক্যাম্পাসে এখন গণনার অপেক্ষায় নির্বাচনী উত্তেজনা চরমে।